* নারীমুখীনতায় শয়তানের আক্রমণ *
যেখানে পুরুষ নারীকে তার প্রিয়তমা করিবার আকূতিতে আপনাকে বিকাইয়া দেয়,--শয়তান তাহাকে অবলম্বন করিয়া সমাজকে আক্রমণ করে,--জাগ্রত থাকিও! ১৮৭ ।
* প্রেমের বিকৃতি *
প্রেমের গন্তব্যই যেখানে কামোদ্দীপ্তা কামিনী, লাঞ্ছনা-মাল্য তাহার কণ্ঠকে শোভিত করিয়াই থাকে! ১৯২ ।
* বিদ্বেষভাবাপন্ন স্ত্রী-পরিচর্য্যায় খিন্ন শিশুর উদ্ভব *
তোমার স্ত্রী যদি তোমাতে বিদ্বেষভাবাপন্ন হইয়া থাকেন, সেই বিদ্বেষভাবের প্রশমনোদ্দেশ্যে তাহার পরিচর্য্যা করিয়া তাহাতে কাম পরায়ণ কিছুতেই হইও না,-- ইহাতে তোমার শিশু নিশ্চয়ই শরীর, মন ও জীবনে যে খিন্ন হইবে তাহার কোন সন্দেহ নাই! ১৯৬ ।
* স্ত্রীর উদ্দীপনায় জনকত্ব *
তোমার স্ত্রীর ভাব তোমাকে যেমনতর ভাবে উদ্দীপিত করিয়া তাহাতে আনত করাইবে, তুমি তোমার মূর্ত্ত সেই ভাবেরই জনক হইবে—ঠিক জানিও! ১৯৪ ।
* উত্যক্তকারিণী স্ত্রীর সংস্রবত্যাগে কল্যাণ *
তোমার স্ত্রীর প্রতি তুমি সন্তুষ্ট না হইতে পার, হয়তো তাহা হইতে তুমি অসম্ভব প্রকারে উত্যক্ত হইতে পার, কিন্তু সাবধান সাংঘাতিক কোন কারণ ছাড়া তাহাকে কোন প্রকারেই শাসন করিও না, তাহাকে তোমার সামর্থ্যমত আহার, পরণ-পরিচ্ছেদ ও সম্ভবমত উপযুক্ত তুষ্টিদানে বিমুখ হইও না,--বা অন্যায্য ব্যবহারে আঘাত করিও না,--বরং সংস্রব ত্যাগ করিয়া দূরে থাকিও,--অশান্তির ভিতরেও কল্যাণ তোমাকে সেবা করিবেই--নিশ্চয়! ১৯৮ ।
যেখানে পুরুষ নারীকে তার প্রিয়তমা করিবার আকূতিতে আপনাকে বিকাইয়া দেয়,--শয়তান তাহাকে অবলম্বন করিয়া সমাজকে আক্রমণ করে,--জাগ্রত থাকিও! ১৮৭ ।
* প্রেমের বিকৃতি *
প্রেমের গন্তব্যই যেখানে কামোদ্দীপ্তা কামিনী, লাঞ্ছনা-মাল্য তাহার কণ্ঠকে শোভিত করিয়াই থাকে! ১৯২ ।
* বিদ্বেষভাবাপন্ন স্ত্রী-পরিচর্য্যায় খিন্ন শিশুর উদ্ভব *
তোমার স্ত্রী যদি তোমাতে বিদ্বেষভাবাপন্ন হইয়া থাকেন, সেই বিদ্বেষভাবের প্রশমনোদ্দেশ্যে তাহার পরিচর্য্যা করিয়া তাহাতে কাম পরায়ণ কিছুতেই হইও না,-- ইহাতে তোমার শিশু নিশ্চয়ই শরীর, মন ও জীবনে যে খিন্ন হইবে তাহার কোন সন্দেহ নাই! ১৯৬ ।
* স্ত্রীর উদ্দীপনায় জনকত্ব *
তোমার স্ত্রীর ভাব তোমাকে যেমনতর ভাবে উদ্দীপিত করিয়া তাহাতে আনত করাইবে, তুমি তোমার মূর্ত্ত সেই ভাবেরই জনক হইবে—ঠিক জানিও! ১৯৪ ।
* উত্যক্তকারিণী স্ত্রীর সংস্রবত্যাগে কল্যাণ *
তোমার স্ত্রীর প্রতি তুমি সন্তুষ্ট না হইতে পার, হয়তো তাহা হইতে তুমি অসম্ভব প্রকারে উত্যক্ত হইতে পার, কিন্তু সাবধান সাংঘাতিক কোন কারণ ছাড়া তাহাকে কোন প্রকারেই শাসন করিও না, তাহাকে তোমার সামর্থ্যমত আহার, পরণ-পরিচ্ছেদ ও সম্ভবমত উপযুক্ত তুষ্টিদানে বিমুখ হইও না,--বা অন্যায্য ব্যবহারে আঘাত করিও না,--বরং সংস্রব ত্যাগ করিয়া দূরে থাকিও,--অশান্তির ভিতরেও কল্যাণ তোমাকে সেবা করিবেই--নিশ্চয়! ১৯৮ ।
Post a Comment