শ্রীশ্রীঠাকুর একদিন কথাচ্ছলে নেতাজী-জননী প্রভাবতী দেবীর কাছে জানতে
চান, আপনি কি প্রকারের সাধন-ভজন করে সুভাষের মতো অত ভাল ছেলের মা হলেন ?
নেতাজী-জননী মাথা নীচু করে, ঘোমটাটা আর একটু টেনে ঠাকুরকে বলেন, না ঠাকুর পূজার্চনা সাধন-ভজন করার সময়ই পাইনি। আমি একজন সাধারণ ঘরের মেয়ে, অতবড় পরিবারের গৃহিনী হয়েছি, অতবড় মানুষের স্ত্রী হয়েছি, তাই সবসময় সুভাষের বাবার এবং পরিবারের সকলের সেবা করার চেষ্টা করতাম।আমাদের দাম্পত্য জীবনে এবং পারিবারিক জীবনে কোনদিন কোন মনোমালিণ্য হতে দিইনি। এই আমার সাধন-ভজন, আপনি আশীর্বাদ করুন সারাজীবন ধরে যেন তাই করতে পারি।
নেতাজী-জননী মাথা নীচু করে, ঘোমটাটা আর একটু টেনে ঠাকুরকে বলেন, না ঠাকুর পূজার্চনা সাধন-ভজন করার সময়ই পাইনি। আমি একজন সাধারণ ঘরের মেয়ে, অতবড় পরিবারের গৃহিনী হয়েছি, অতবড় মানুষের স্ত্রী হয়েছি, তাই সবসময় সুভাষের বাবার এবং পরিবারের সকলের সেবা করার চেষ্টা করতাম।আমাদের দাম্পত্য জীবনে এবং পারিবারিক জীবনে কোনদিন কোন মনোমালিণ্য হতে দিইনি। এই আমার সাধন-ভজন, আপনি আশীর্বাদ করুন সারাজীবন ধরে যেন তাই করতে পারি।
নেতাজীর পিতৃদেব বলেন, হ্যাঁ ঠাকুর, পেশার তাগিদে আদালতে দাঁড়িয়ে
বাদী-বিবাদীদের অনেক প্রশ্ন করতে হয়। কিন্তু সুভাষের মা আজ পর্যন্ত কোন
প্রশ্নসূচক শব্দ প্রয়োগের সুযোগ দেয়নি। কোন প্রয়োজনে প্রশ্ন করতে যাব তার
পূর্বেই উত্তর নিয়ে হাজির হয় সুভাষের মা। যেমন, চটি জুতো পরার কথা ভাবার
সাথে সাথে পায়ের সামনে চটি এসে হাজির।
ঠাকুর বলেন, আপনি ভাগ্যবান বোসদা, এমন মনোবৃত্ত্যানুসারিনী স্ত্রী পেয়েছেন। মনোবৃত্ত্যানুসারিনী স্ত্রী-রাই রত্নগর্ভা হতে পারেন।
* রাষ্ট্রপূজার অর্ঘ্য জানিস্ সুজননের সুসন্তান *
ঠাকুর বলেন, আপনি ভাগ্যবান বোসদা, এমন মনোবৃত্ত্যানুসারিনী স্ত্রী পেয়েছেন। মনোবৃত্ত্যানুসারিনী স্ত্রী-রাই রত্নগর্ভা হতে পারেন।
* রাষ্ট্রপূজার অর্ঘ্য জানিস্ সুজননের সুসন্তান *
Post a Comment