অধঃপতিত
হিন্দুসমাজে বৈদিক নিয়ম কানুনের প্রচলন কমে যাওয়ায় অধিকাংশ হিন্দুর ই এখন
আর উপনয়ন হয়না,তাই পৈতা চিনলেও তা ধারন করা বা তা সম্বন্ধে জানার সুযোগ ও
হয়না!
পৈতার শাস্ত্রীয় নাম 'যজ্ঞোপবীত' যা যজ্ঞ ও উপবীত নামক দুটো অংশে গঠিত।এর অর্থ হল যজ্ঞে কোন দায়িত্ব বা প্রতিজ্ঞা গ্রহনকালে যে সুত্র পাওয়া যায়।
এজন্য পৈতা বা যজ্ঞোপবীতকে "প্রতিজ্ঞা সূত্র"বা "ব্রত সূত্র"ও বলাহয় ।যজ্ঞসূত্র ধারণের সঙ্গে মানুষের প্রতি কর্তব্য পালন করার ব্রত জড়িত ।বাস্তবিক পক্ষে যজ্ঞোপবীতে ৩টি গিঁট বা "ব্রহ্ম গ্রন্থি" থাকে ।এই সূত্রত্রয় কর্তব্যপরায়ণ মানুষকে তিনটি ঋণের কথা স্মরণ করিয়ে দেয়।সেই ঋণত্রয় হল- ১)'দেব-ঋণ' অর্থাত্ ঈশ্বরের প্রতি ঋন বা দায়িত্ব
২) 'পিতৃ ঋণ' অর্থাত্ পিতামাতা, পরিবার পরিজান ও সমাজের প্রতি দায়িত্ব এবং
৩)'ঋষি-ঋণ' অর্থাত্ বৈদিক ঋষিগন যে মানবকল্যানের বিধিবিধান দিয়ে গেছেন তার প্রতি দায়িত্ব।
উপনয়ন এর মাধ্যমে যে যজ্ঞোপবীত বা পৈতা ধারন করে তাকে দ্বিজ বা দ্বিতীয়বার জন্মগ্রহনকারী বলা হয় কেননা মাতৃজঠর থেকে ভূমিষ্ঠকালীন সময়ে মানুষ একবার জন্ম নেয় আর উপনয়নের মাধ্যমে পৈতা গ্রহন করে গুরুশিক্ষার দ্বার উন্মোচনের মাধ্যমে ব্যক্তির প্রকৃত আধ্যাত্মিক জন্ম হয় বলে ধরা হয়।
আর পবিত্র বেদ অনুযায়ী এই উপনয়নে নারী-পুরুষ নির্বিশেষে সকলের সমান অধিকার রয়েছে।
Courtesy: VEDA, The infallible word of GOD
পৈতার শাস্ত্রীয় নাম 'যজ্ঞোপবীত' যা যজ্ঞ ও উপবীত নামক দুটো অংশে গঠিত।এর অর্থ হল যজ্ঞে কোন দায়িত্ব বা প্রতিজ্ঞা গ্রহনকালে যে সুত্র পাওয়া যায়।
এজন্য পৈতা বা যজ্ঞোপবীতকে "প্রতিজ্ঞা সূত্র"বা "ব্রত সূত্র"ও বলাহয় ।যজ্ঞসূত্র ধারণের সঙ্গে মানুষের প্রতি কর্তব্য পালন করার ব্রত জড়িত ।বাস্তবিক পক্ষে যজ্ঞোপবীতে ৩টি গিঁট বা "ব্রহ্ম গ্রন্থি" থাকে ।এই সূত্রত্রয় কর্তব্যপরায়ণ মানুষকে তিনটি ঋণের কথা স্মরণ করিয়ে দেয়।সেই ঋণত্রয় হল- ১)'দেব-ঋণ' অর্থাত্ ঈশ্বরের প্রতি ঋন বা দায়িত্ব
২) 'পিতৃ ঋণ' অর্থাত্ পিতামাতা, পরিবার পরিজান ও সমাজের প্রতি দায়িত্ব এবং
৩)'ঋষি-ঋণ' অর্থাত্ বৈদিক ঋষিগন যে মানবকল্যানের বিধিবিধান দিয়ে গেছেন তার প্রতি দায়িত্ব।
উপনয়ন এর মাধ্যমে যে যজ্ঞোপবীত বা পৈতা ধারন করে তাকে দ্বিজ বা দ্বিতীয়বার জন্মগ্রহনকারী বলা হয় কেননা মাতৃজঠর থেকে ভূমিষ্ঠকালীন সময়ে মানুষ একবার জন্ম নেয় আর উপনয়নের মাধ্যমে পৈতা গ্রহন করে গুরুশিক্ষার দ্বার উন্মোচনের মাধ্যমে ব্যক্তির প্রকৃত আধ্যাত্মিক জন্ম হয় বলে ধরা হয়।
আর পবিত্র বেদ অনুযায়ী এই উপনয়নে নারী-পুরুষ নির্বিশেষে সকলের সমান অধিকার রয়েছে।
Courtesy: VEDA, The infallible word of GOD
Post a Comment