কুমারিল ভট্ট র কাহিনী-- কুমারিল ছিলেন ভারত বর্ষে বৈদিক ধর্মের অন্যতম পুনঃপ্রতিষ্ঠাতা ।
বৌদ্ধ,জৈন বেদ বিরোধী শক্তি র উচ্ছেদকারী।
কুমারিল যৌবনে নালন্দা বিহারে বৌদ্ধ ন্যায় পড়তে আসেন।
তার গুরু ছিলেন আচার্য ধর্মপাল ।
একদিন ধর্মপাল শাস্ত্র ব্যাখ্যা করতে গিয়ে ভয়ংকর ভাবে বেদ নিন্দা করতে লাগলেন। কুমারিল নিচু মুখে শুনতে শুনতে কাঁদতে থাকেন।
শেষে আর সহ্য করতে না পেরে, তিনি বলেন,
"সর্বজ্ঞের উপদেশ ছাড়া জীব সর্বজ্ঞ হতে পারে না।বুদ্ধ বেদ্ জানা সত্ত্বেও বেদ মানেন নি...একে চৌর্য ছাড়া কি বলা যায়?"
গুরু ধর্মপাল রেগে গিয়ে কুমারিল কে, উঁচু বিহার এর চুড়া থেকে ছুড়ে ফেলতে বলেন।
ভিক্ষু রা কুমারিল কে হিড়হিড় করতে করতে ছাদে নিএ গিয়ে ধাক্কা দিয়ে নিচে ফেলে দেয়,সেই উচ্চতা থেকে পড়তে পড়তে কুমারিল বলে ওঠেন,
"বেদ যদি প্রমান হয় ,আমার শরীর যেন অক্ষত থাকে।"
কুমারিল নিচে পড়লেন, পড়েই উঠে দাঁড়ালেন,দেখা গেল তার কিছুই হয় নি শুধু একটা চোখ নষ্ট হয়ে গেছে।
বৌদ্ধ রা হার মানল বেদ এর শক্তি তে।
এবার বলুন তো,কুমারি ভট্ট এর একটা চোখ কেন নষ্ট হয়ে গেছল?
বৌদ্ধ,জৈন বেদ বিরোধী শক্তি র উচ্ছেদকারী।
কুমারিল যৌবনে নালন্দা বিহারে বৌদ্ধ ন্যায় পড়তে আসেন।
তার গুরু ছিলেন আচার্য ধর্মপাল ।
একদিন ধর্মপাল শাস্ত্র ব্যাখ্যা করতে গিয়ে ভয়ংকর ভাবে বেদ নিন্দা করতে লাগলেন। কুমারিল নিচু মুখে শুনতে শুনতে কাঁদতে থাকেন।
শেষে আর সহ্য করতে না পেরে, তিনি বলেন,
"সর্বজ্ঞের উপদেশ ছাড়া জীব সর্বজ্ঞ হতে পারে না।বুদ্ধ বেদ্ জানা সত্ত্বেও বেদ মানেন নি...একে চৌর্য ছাড়া কি বলা যায়?"
গুরু ধর্মপাল রেগে গিয়ে কুমারিল কে, উঁচু বিহার এর চুড়া থেকে ছুড়ে ফেলতে বলেন।
ভিক্ষু রা কুমারিল কে হিড়হিড় করতে করতে ছাদে নিএ গিয়ে ধাক্কা দিয়ে নিচে ফেলে দেয়,সেই উচ্চতা থেকে পড়তে পড়তে কুমারিল বলে ওঠেন,
"বেদ যদি প্রমান হয় ,আমার শরীর যেন অক্ষত থাকে।"
কুমারিল নিচে পড়লেন, পড়েই উঠে দাঁড়ালেন,দেখা গেল তার কিছুই হয় নি শুধু একটা চোখ নষ্ট হয়ে গেছে।
বৌদ্ধ রা হার মানল বেদ এর শক্তি তে।
এবার বলুন তো,কুমারি ভট্ট এর একটা চোখ কেন নষ্ট হয়ে গেছল?
Post a Comment