চত্বারি শর্দুন্ঘা ত্রয়ো অস্য পাদা দ্বে শীর্ষে সপ্ত হস্তাসোয়াস্য।
তরিধা বদ্ধো বর্সভো রোরভীতি মহো দেবো মর্ত্যৈ আ বিবেশ।।
(ঋগবেদ ৪.৫৮.৩)
অনুবাদ-চারটি শিং এর ন্যয়যুক্ত(দুইটি ডান পালমোনারী ধমনী ও দুইটি বাম পালমোনারী ধমনীর রুপক),সাতটি হাতের ন্যয়যুক্ত(ফুসফুস থেকে হৃদপিন্ডের জন্য নির্গত তিনটি ডান পালমোনারী ও চারটি বাম পালমোনারী শিরার রুপক) ,ষাড়ের ন্যয় শক্তিময় স্ফীতির(Heaving/pumping) মাধ্যমে যা নিয়ত মানবদেহের পুষ্টি জোগান দিয়ে যাচ্ছে।
সম্যক স্রবন্তি সরিতো না ধেনা অন্তর হৃদা মনসা পূযমানাঃ।
এতে অর্ষন্ত্যে ঊর্ময়ো ঘর্তস্য মর্ঘা ইব কষিপণোর ঈষামাণাঃ।।
(ঋগবেদ ৪.৫৮.৬)
অনুবাদ-সর্বদিকে চলমান প্রবাহ,প্রকৃতিতে প্রবাহমান তরলের ন্যয়,থকথকে নয় বরং পানির ন্যয়,হরিনের মত দ্রুতগতিতে সারা দেহে বহমান যা দেহের পরিশুদ্ধির কাজ করে।(Blood এর অন্যতম কাজ ই হচ্ছে দেহের Waste product Excretion এর মাধ্যমে শুদ্ধি ঘটানো)
অথর্ববেদ ১০.২.১১
"তিনি সেই পরমাত্মা,মানুষের মধ্যে করেছেন তরলের প্রবাহ যা দেহের প্রতিটি অংশ থেকে যেন কেন্দ্রের সাগরে পৌঁছে,আবার দ্রুতগতিতে বাইরের দিকে প্রবাহিত হয় যা লৌহযুক্ত লাল বর্ণের যা আবার ফিরে আসে,হয় বেগুনী বর্ণের,সেই তরল যা সবদিকে বহমান,উপরে-নিচে,চারপাশে!"
এখন আসুন মন্ত্রটি পর্যবেক্ষন করি-
যিনি মানুষের মধ্যে সেই তরলের প্রবাহ তৈরী করে দিয়েছেন,যা প্রত্যেকটি দিকে বাধাহীনভাবে প্রবাহিত হয়,শরীরের প্রত্যেকটি আনাচ-কানাচ থেকে সাগরের(Heart/হৃদপিন্ড) দিকে প্রবাহের মত(Venous blood যা শরীরের প্রতিটি অংশ থেকে হৃদপিন্ডে রক্ত নিয়ে যায়) এবং পরবর্তীতে আবার দ্রুতগতিতে(Pumping এর কারনে দ্রুতগতিতে) বাইরের দিকে প্রবাহিত হয়(Arterial blood যা হৃদপিন্ড থেকে বাইরের দিকে প্রবাহিত হয়),যা লৌহের সাথে একত্রিত থাকে এবং লাল হয়(Arterial blood এ অক্সিজেন বেশী থাকায় তা লাল হয় এবং লাল হবার অন্যতম কারন Haeme নামক লৌহযুক্ত পদার্থ ),আবার ফিরে আসতে যা বেগুনী হয়ে যায়(Venous blood এ Oxygen saturation কম থাকায় তা কিছুটা বেগুনী হয়ে পড়ে)।
ভাবা যায়!হাজার হাজার বছর পূর্বে পবিত্র বেদ কি নিঁখুতভাবে হৃদপিন্ডের গঠন,রক্তের গঠন ও বৈশিষ্ঠ্য,রক্ত সংবহনের প্রক্রিয়া বর্ননা করছে!এজন্যই একমাত্র পবিত্র বেদকে মহাবিশ্বে সকল সত্য জ্ঞানের একমাত্র আঁধার বলা হয়।
তরিধা বদ্ধো বর্সভো রোরভীতি মহো দেবো মর্ত্যৈ আ বিবেশ।।
(ঋগবেদ ৪.৫৮.৩)
অনুবাদ-চারটি শিং এর ন্যয়যুক্ত(দুইটি ডান পালমোনারী ধমনী ও দুইটি বাম পালমোনারী ধমনীর রুপক),সাতটি হাতের ন্যয়যুক্ত(ফুসফুস থেকে হৃদপিন্ডের জন্য নির্গত তিনটি ডান পালমোনারী ও চারটি বাম পালমোনারী শিরার রুপক) ,ষাড়ের ন্যয় শক্তিময় স্ফীতির(Heaving/pumping) মাধ্যমে যা নিয়ত মানবদেহের পুষ্টি জোগান দিয়ে যাচ্ছে।
সম্যক স্রবন্তি সরিতো না ধেনা অন্তর হৃদা মনসা পূযমানাঃ।
এতে অর্ষন্ত্যে ঊর্ময়ো ঘর্তস্য মর্ঘা ইব কষিপণোর ঈষামাণাঃ।।
(ঋগবেদ ৪.৫৮.৬)
অনুবাদ-সর্বদিকে চলমান প্রবাহ,প্রকৃতিতে প্রবাহমান তরলের ন্যয়,থকথকে নয় বরং পানির ন্যয়,হরিনের মত দ্রুতগতিতে সারা দেহে বহমান যা দেহের পরিশুদ্ধির কাজ করে।(Blood এর অন্যতম কাজ ই হচ্ছে দেহের Waste product Excretion এর মাধ্যমে শুদ্ধি ঘটানো)
অথর্ববেদ ১০.২.১১
"তিনি সেই পরমাত্মা,মানুষের মধ্যে করেছেন তরলের প্রবাহ যা দেহের প্রতিটি অংশ থেকে যেন কেন্দ্রের সাগরে পৌঁছে,আবার দ্রুতগতিতে বাইরের দিকে প্রবাহিত হয় যা লৌহযুক্ত লাল বর্ণের যা আবার ফিরে আসে,হয় বেগুনী বর্ণের,সেই তরল যা সবদিকে বহমান,উপরে-নিচে,চারপাশে!"
এখন আসুন মন্ত্রটি পর্যবেক্ষন করি-
যিনি মানুষের মধ্যে সেই তরলের প্রবাহ তৈরী করে দিয়েছেন,যা প্রত্যেকটি দিকে বাধাহীনভাবে প্রবাহিত হয়,শরীরের প্রত্যেকটি আনাচ-কানাচ থেকে সাগরের(Heart/হৃদপিন্ড) দিকে প্রবাহের মত(Venous blood যা শরীরের প্রতিটি অংশ থেকে হৃদপিন্ডে রক্ত নিয়ে যায়) এবং পরবর্তীতে আবার দ্রুতগতিতে(Pumping এর কারনে দ্রুতগতিতে) বাইরের দিকে প্রবাহিত হয়(Arterial blood যা হৃদপিন্ড থেকে বাইরের দিকে প্রবাহিত হয়),যা লৌহের সাথে একত্রিত থাকে এবং লাল হয়(Arterial blood এ অক্সিজেন বেশী থাকায় তা লাল হয় এবং লাল হবার অন্যতম কারন Haeme নামক লৌহযুক্ত পদার্থ ),আবার ফিরে আসতে যা বেগুনী হয়ে যায়(Venous blood এ Oxygen saturation কম থাকায় তা কিছুটা বেগুনী হয়ে পড়ে)।
ভাবা যায়!হাজার হাজার বছর পূর্বে পবিত্র বেদ কি নিঁখুতভাবে হৃদপিন্ডের গঠন,রক্তের গঠন ও বৈশিষ্ঠ্য,রক্ত সংবহনের প্রক্রিয়া বর্ননা করছে!এজন্যই একমাত্র পবিত্র বেদকে মহাবিশ্বে সকল সত্য জ্ঞানের একমাত্র আঁধার বলা হয়।
Post a Comment