পরম দয়াল
শ্রীশ্রীঠাকুর অনুকূলচন্দ্রের ১২৪তম জন্মোৎসব উপলক্ষে দুটো লাইন উৎসর্গের
নিমিত্তে আমার এ অর্বাচীন প্রচেষ্টা। জানিনা কতটুকু সফলতা আসবে এ কর্তব্য
সম্পাদনে। উদ্যমী ও অধ্যাবসায়ী এক নিরলস ইষ্টপ্রাণ গুরুভাইয়ের উদাত্ত
আহবানে সাড়া দিতে গিয়েই এ প্রয়াস।
আদিকাল থেকেই মানুষ শান্তিপূর্ণ ও নিরবচ্ছিন্ন শান্তিময় জীবনযাপনে প্রত্যাশী। কিন্তু বিস্ময়ের বিষয় এই যে, এই মানুষই মানুষের শান্তিময় জীবনযাপনের ক্ষেত্রে হুমকি। যখন থেকে মানুষ সভ্যতায় বিশ্বাসী হয়ে অপেক্ষাকৃত উন্নত মানবতার পথে, জ্ঞান-বিজ্ঞানের গবেষণার পথে চলতে শুরু করে ঠিক তখন থেকেই বিশ্বযুদ্ধের মত ভয়াবহ কর্মকান্ডে মানুষ মেতে উঠে। একবিংশ শতাব্দির প্রারম্ভে আধুনিক বিশ্বের জয়গানে বিভোর আমরা বিশ্ববাসী। কিন্তু তারই পাশাপাশি পারমানবিক যুদ্ধের প্রতিযোগীতায় বিশ্ব জুড়ে অস্থিরতা লেগে আছে। দেখা যায় আমরা যারা শান্তি, সমৃদ্ধি, ধর্মনীতি, রাজনীতি, সমাজনীতি ও রাষ্ট্রনীতির কথা বলে বক্তৃতা ও কাগজে-কলমে ঝড় তুলি, আমাদের ব্যক্তিজীবনেই উপরোক্ত বিষয়ের অনেক কিছুই অনুপস্থিত। যার জন্য সমাজের শান্তি শৃঙ্খলা বিধানে সকলেই কৃতকার্যতা আনয়নে পদে পদে ব্যর্থ হই। শান্তির বারতা নিয়ে আসা অতি সাধারণ পরিবেশের অতি সাধারণ অথচ মহাশক্তিধর শ্রীশ্রীঠাকুর অনুকূলচন্দ্র বিশ্বমানবতার মুক্তির লক্ষে সৎসঙ্গের আদর্শের পথে বিচরনের জন্য উদাত্ত আহবান জানিয়েছেন। সত্যিকার মানুষ গঠনের জন্য পরম দয়াল শ্রীশ্রীঠাকুর হাজারো বাণী ও ছড়া দিয়েছেন এবয় জীবন পথের অনেক দিক নির্দেশনা দিয়েছেন। যা অনুসরণ করলে ব্যক্তি থেকে শুরু করে দম্পতি, পরিবার, সমাজ, রাষ্ট্রসহ সারাবিশ্বে এক শান্তির নীড় রচিত হতে পারে।
শ্রীশ্রীঠাকুর অনুকূলচন্দ্র প্রতিষ্ঠিত 'সৎসঙ্গ' একটি আন্দোলন। যা আমরা সকল সমাজের মানুষ স্ব স্ব ধর্ম ব্যবস্থায় থেকে আমাদের জীবন চলনায় কাজে লাগাতে পারি। সৎসঙ্গের আদর্শ ও নীতি নির্ধারণী পূর্ব পূর্ব অবতার ও মহাপুরুষদের আদর্শ বিরোধী নয়। বরং এগুলি বৈদিক ঋষি প্রবর্তিত বেদ উপনিষদ ও গীতা-ভাগবতেরই সৃশৃঙ্খল ও সাবলীলা নির্যাস।
শ্রীশ্রীঠাকুর অনুকূলচন্দ্র পাবনার হিমায়েতপুরে আশ্রম গড়ে তুলে মৎসঙ্গের যে গোড়াপত্তন করেছিলেন তা ছিল সত্যিকার মানুষ গড়ার কারখানা। একজন মানষিকে একটি পূর্ণাঙ্গ মনুষ্যত্ব বোধ সম্পন্ন মানষি হিসেবে গড়ে তুলতে আশ্রমে জীবনমূখী কিছু প্রতিষ্ঠান তিনি গড়ে তুলেছিলেন। হিমায়েতপুরের তৎকালীন আশ্রমটিতে ছিল তপোবন বিদ্যালয়, কলেজ, বিশ্ববিজ্ঞানকেন্দ্র, পাওয়ার হাউজসহ সৎসঙ্গ কেমিক্যাল ওয়ার্কস ইত্যাদি। যে গুলো মানষের দৈনন্দিন জীবনে বেঁচে থাকা ও বেড়ে ওঠার জন্য বাস্তবমূখী কর্মকান্ডের এক অভিনব উৎস। তাছাড়া মানব জীবনের মৌলিক জীবন ধারার বিশেষ উপাদান দশবিধ সংস্কারকে বিশেষ গুরুত্বের সাথে কাজে লাগিয়ে একজন মানুষকে সঠিক ও প্রজ্ঞাবান মানষি হিসেবে গড়ে তোলার বিধান তিনি দিয়েছেন। তাঁর মতে দশবিধ সংস্কারে চলায় অভ্যস্থ একটি জনসমষ্টি একটি সার্থক সমাজ, রাষ্ট্র ও উন্নত জাতি গঠনে সমর্থ।
আদিকাল থেকেই মানুষ শান্তিপূর্ণ ও নিরবচ্ছিন্ন শান্তিময় জীবনযাপনে প্রত্যাশী। কিন্তু বিস্ময়ের বিষয় এই যে, এই মানুষই মানুষের শান্তিময় জীবনযাপনের ক্ষেত্রে হুমকি। যখন থেকে মানুষ সভ্যতায় বিশ্বাসী হয়ে অপেক্ষাকৃত উন্নত মানবতার পথে, জ্ঞান-বিজ্ঞানের গবেষণার পথে চলতে শুরু করে ঠিক তখন থেকেই বিশ্বযুদ্ধের মত ভয়াবহ কর্মকান্ডে মানুষ মেতে উঠে। একবিংশ শতাব্দির প্রারম্ভে আধুনিক বিশ্বের জয়গানে বিভোর আমরা বিশ্ববাসী। কিন্তু তারই পাশাপাশি পারমানবিক যুদ্ধের প্রতিযোগীতায় বিশ্ব জুড়ে অস্থিরতা লেগে আছে। দেখা যায় আমরা যারা শান্তি, সমৃদ্ধি, ধর্মনীতি, রাজনীতি, সমাজনীতি ও রাষ্ট্রনীতির কথা বলে বক্তৃতা ও কাগজে-কলমে ঝড় তুলি, আমাদের ব্যক্তিজীবনেই উপরোক্ত বিষয়ের অনেক কিছুই অনুপস্থিত। যার জন্য সমাজের শান্তি শৃঙ্খলা বিধানে সকলেই কৃতকার্যতা আনয়নে পদে পদে ব্যর্থ হই। শান্তির বারতা নিয়ে আসা অতি সাধারণ পরিবেশের অতি সাধারণ অথচ মহাশক্তিধর শ্রীশ্রীঠাকুর অনুকূলচন্দ্র বিশ্বমানবতার মুক্তির লক্ষে সৎসঙ্গের আদর্শের পথে বিচরনের জন্য উদাত্ত আহবান জানিয়েছেন। সত্যিকার মানুষ গঠনের জন্য পরম দয়াল শ্রীশ্রীঠাকুর হাজারো বাণী ও ছড়া দিয়েছেন এবয় জীবন পথের অনেক দিক নির্দেশনা দিয়েছেন। যা অনুসরণ করলে ব্যক্তি থেকে শুরু করে দম্পতি, পরিবার, সমাজ, রাষ্ট্রসহ সারাবিশ্বে এক শান্তির নীড় রচিত হতে পারে।
শ্রীশ্রীঠাকুর অনুকূলচন্দ্র প্রতিষ্ঠিত 'সৎসঙ্গ' একটি আন্দোলন। যা আমরা সকল সমাজের মানুষ স্ব স্ব ধর্ম ব্যবস্থায় থেকে আমাদের জীবন চলনায় কাজে লাগাতে পারি। সৎসঙ্গের আদর্শ ও নীতি নির্ধারণী পূর্ব পূর্ব অবতার ও মহাপুরুষদের আদর্শ বিরোধী নয়। বরং এগুলি বৈদিক ঋষি প্রবর্তিত বেদ উপনিষদ ও গীতা-ভাগবতেরই সৃশৃঙ্খল ও সাবলীলা নির্যাস।
শ্রীশ্রীঠাকুর অনুকূলচন্দ্র পাবনার হিমায়েতপুরে আশ্রম গড়ে তুলে মৎসঙ্গের যে গোড়াপত্তন করেছিলেন তা ছিল সত্যিকার মানুষ গড়ার কারখানা। একজন মানষিকে একটি পূর্ণাঙ্গ মনুষ্যত্ব বোধ সম্পন্ন মানষি হিসেবে গড়ে তুলতে আশ্রমে জীবনমূখী কিছু প্রতিষ্ঠান তিনি গড়ে তুলেছিলেন। হিমায়েতপুরের তৎকালীন আশ্রমটিতে ছিল তপোবন বিদ্যালয়, কলেজ, বিশ্ববিজ্ঞানকেন্দ্র, পাওয়ার হাউজসহ সৎসঙ্গ কেমিক্যাল ওয়ার্কস ইত্যাদি। যে গুলো মানষের দৈনন্দিন জীবনে বেঁচে থাকা ও বেড়ে ওঠার জন্য বাস্তবমূখী কর্মকান্ডের এক অভিনব উৎস। তাছাড়া মানব জীবনের মৌলিক জীবন ধারার বিশেষ উপাদান দশবিধ সংস্কারকে বিশেষ গুরুত্বের সাথে কাজে লাগিয়ে একজন মানুষকে সঠিক ও প্রজ্ঞাবান মানষি হিসেবে গড়ে তোলার বিধান তিনি দিয়েছেন। তাঁর মতে দশবিধ সংস্কারে চলায় অভ্যস্থ একটি জনসমষ্টি একটি সার্থক সমাজ, রাষ্ট্র ও উন্নত জাতি গঠনে সমর্থ।
Post a Comment