প্রশ্নঃ আশ্রমে কত ভিন্ন ধরণের মানুষ আসে।
শ্রীশ্রীবড়দা: হ্যাঁ, মানুষও চার ধরণের আসে। আর্ত, অর্থার্থী, জ্ঞানী ও জিজ্ঞাসু। যারা জিজ্ঞাসু তাদের দেখেই ঠাকুর নড়ে উঠতেন। কত কথা তাঁর মুখ থেকে বেরিয়ে আসতো। বিভিন্ন প্রশ্ন বিভিন্ন আলোচনা হত। এ-সব আলোচনার পরেই আবার অনুরাগীদের বলতেন-নাম করো, ভাল করে নাম করো, একদন্ডও নাম ছেড়ো না এ-সব বলতেন আধার অনুযায়ী। প্রথম শ্রেণীর মানুষ যারা বুদ্ধি দ্বারা পরিচালিত হয়, তারা নিজেদের আদর্শ নিয়েই থাকে। দুঃখ-কষ্ট এদের কাছে কিছুই না। অন্যের দুঃখ দেখে তা মোচন করতে না পারলে এরা তৃপ্তিই পায় না। দ্বিতীয় শ্রেণীর মানুষ, যারা প্রবৃত্তিমার্গে ঘোরে, অহংকারে বশীভূত হয়। আর্ত, অর্থার্থী এরা ওই নীচের ক্লাসের, তৃতীয় শ্রেণীর মানুষ-স্থূল বুদ্ধিসম্পন্ন। এ-সব মানুষ থেকে খুব সাবধানে থাকতে হয়।
শাস্ত্রে আছে,
অদাতা বংশদোষেণ কর্ম্মদোষাদ্ দরিদ্রতা
উন্মাদ মাতৃদোষেণ পিতৃদোষেণ মূর্খতা।
সম্পাদনায়:
পরিচালক, শ্রেয় অন্বেষা
শ্রীশ্রীঠাকুর অনুকূল চন্দ্রে'র জীবন ও কর্ম ভিত্তিক একটি গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পরম দয়াল শ্রীশ্রীঠাকুর অনুকূল চন্দ্র |
শ্রীশ্রীবড়দা: হ্যাঁ, মানুষও চার ধরণের আসে। আর্ত, অর্থার্থী, জ্ঞানী ও জিজ্ঞাসু। যারা জিজ্ঞাসু তাদের দেখেই ঠাকুর নড়ে উঠতেন। কত কথা তাঁর মুখ থেকে বেরিয়ে আসতো। বিভিন্ন প্রশ্ন বিভিন্ন আলোচনা হত। এ-সব আলোচনার পরেই আবার অনুরাগীদের বলতেন-নাম করো, ভাল করে নাম করো, একদন্ডও নাম ছেড়ো না এ-সব বলতেন আধার অনুযায়ী। প্রথম শ্রেণীর মানুষ যারা বুদ্ধি দ্বারা পরিচালিত হয়, তারা নিজেদের আদর্শ নিয়েই থাকে। দুঃখ-কষ্ট এদের কাছে কিছুই না। অন্যের দুঃখ দেখে তা মোচন করতে না পারলে এরা তৃপ্তিই পায় না। দ্বিতীয় শ্রেণীর মানুষ, যারা প্রবৃত্তিমার্গে ঘোরে, অহংকারে বশীভূত হয়। আর্ত, অর্থার্থী এরা ওই নীচের ক্লাসের, তৃতীয় শ্রেণীর মানুষ-স্থূল বুদ্ধিসম্পন্ন। এ-সব মানুষ থেকে খুব সাবধানে থাকতে হয়।
শাস্ত্রে আছে,
অদাতা বংশদোষেণ কর্ম্মদোষাদ্ দরিদ্রতা
উন্মাদ মাতৃদোষেণ পিতৃদোষেণ মূর্খতা।
সম্পাদনায়:
পরিচালক, শ্রেয় অন্বেষা
শ্রীশ্রীঠাকুর অনুকূল চন্দ্রে'র জীবন ও কর্ম ভিত্তিক একটি গবেষণা প্রতিষ্ঠান
Post a Comment