শ্রীশ্রীঠাকুরঃ প্রত্যেকের একটা জৈবী-সংস্থিতি আছে। বিবাহের ক্ষেত্রে
নারী-পুরুষ পরস্পরের জৈবী-সংস্থিতি, রক্ত ও প্রকৃতির পরিপুরক ও পরিপোষক না
হ’য়ে যদি প্রতিরোধক হয় সেখানে সন্তানের শরীর, মন, আয়ু, সবই ক্ষুণ্ণ হয়। এমন
কি সন্তানের জীবন মাতৃগর্ভে থাকতেই নষ্ট হ’য়ে যেতে পারে।
স্ত্রীর কাছে yield নতি স্বীকার ক’রে যেখানে দাম্পত্য-সংহতি বজায় রাখা হয়, সেখানে বাইরে থেকে খুব মিল আছে বলে মনে হ’লেও স্ত্রীর স্বামীর প্রতি গভীর অনুরাগ আছে---তা’ বলা চলে না। এমনতর স্থলে সন্তান ভাল হ’তে পারে কমই। ভাল মানে আমি বলতে চাই শ্রেয়নিষ্ঠ। (ইষ্টে অনুরক্ত মানুষকেই ভাল মানুষ বলতে চেয়েছেন ।) স্ত্রীর চরিত্র ও মানসিকতা সন্তানের মধ্যে প্রতিফলিত হয়ই। মায়ের যার প্রতি ভক্তি-শ্রদ্ধা থাকে, সন্তানের মধ্যে ঐ তার ছাপ ফুটে ওঠে।
সৎসঙ্গের অনেক ছেলে-পেলের মধ্যে আমার কিছু-কিছু রকম দেখা যায়, যা’ হয়তো তাদের পরিবারের মধ্যে পাওয়া যায় না। পিতামাতা বিশেষতঃ মায়েরা শ্রেয় ভক্তিপরায়ণ হ’লে জাতি ধীরে-ধীরে অজ্ঞাতসারে উন্নত হ’য়ে চলে। আর একটা কথা আমার মনে হয়, অনুলোম অসবর্ণ বিয়ের বেলায়ও সগোত্র বিয়ে না হওয়া ভাল।
(শ্রীশ্রীঠাকুর অনুকূলচন্দ্র, আঃ প্রঃ খণ্ড ১৯, পৃঃ ৮০)
স্ত্রীর কাছে yield নতি স্বীকার ক’রে যেখানে দাম্পত্য-সংহতি বজায় রাখা হয়, সেখানে বাইরে থেকে খুব মিল আছে বলে মনে হ’লেও স্ত্রীর স্বামীর প্রতি গভীর অনুরাগ আছে---তা’ বলা চলে না। এমনতর স্থলে সন্তান ভাল হ’তে পারে কমই। ভাল মানে আমি বলতে চাই শ্রেয়নিষ্ঠ। (ইষ্টে অনুরক্ত মানুষকেই ভাল মানুষ বলতে চেয়েছেন ।) স্ত্রীর চরিত্র ও মানসিকতা সন্তানের মধ্যে প্রতিফলিত হয়ই। মায়ের যার প্রতি ভক্তি-শ্রদ্ধা থাকে, সন্তানের মধ্যে ঐ তার ছাপ ফুটে ওঠে।
সৎসঙ্গের অনেক ছেলে-পেলের মধ্যে আমার কিছু-কিছু রকম দেখা যায়, যা’ হয়তো তাদের পরিবারের মধ্যে পাওয়া যায় না। পিতামাতা বিশেষতঃ মায়েরা শ্রেয় ভক্তিপরায়ণ হ’লে জাতি ধীরে-ধীরে অজ্ঞাতসারে উন্নত হ’য়ে চলে। আর একটা কথা আমার মনে হয়, অনুলোম অসবর্ণ বিয়ের বেলায়ও সগোত্র বিয়ে না হওয়া ভাল।
(শ্রীশ্রীঠাকুর অনুকূলচন্দ্র, আঃ প্রঃ খণ্ড ১৯, পৃঃ ৮০)
Post a Comment