কেষ্টদা (ঋত্বিগাচার্য্য)--- ম্যাগডুগাল বলেছেন, কৃষ্টিগত আদর্শ, আচার,
অনুষ্ঠান, শ্রদ্ধা, আভিজাত্যবোধ ইত্যাদি যদি না থাকে, তবে জাতি নিশ্চিহ্ন
হয়ে যেতে পারে।
শ্রীশ্রীঠাকুর--- যদি এখনও সাবধান না হই , ফিরে না দাঁড়াই, আমাদেরও হয়তো তাই হবে। যখন মানুষের দেওয়ার থাকে না, শুধু নেয়, তখন সে captive(বন্দী) হ’য়ে পড়ে।
আগে পুরুষোত্তমকে কেন্দ্র করে সবকিছু পরিচালনা করার রীতি ছিল। তাই বলত ‘সর্ববদেবময়ো গুরুঃ’। তিনিই প্রভু তিনিই সর্বোত্তম পরিপুরক তাঁকে বাদ দিলে নানা-বাদ প্রধান হয়। মানুষ সুকেন্দ্রিক হ’তে পারে না। ছন্নতা এসে পড়ে। নানা জিনিস ঠেসে ধরে। বুদ্ধদেব যখন এসেছিলেন তখন সাহিত্য, শিল্প, সমাজ, --- সব জাগলো সব দিক দিয়ে। শ্রীকৃষ্ণ যখন এসেছিলেন তখনও তাই হ’য়েছিল। তিনিই ছিলেন সব যা-কিছুর প্রাণ-প্রেরণা । ঐ প্রেরণা সব যা-কিছুতে স্ফুরিত ক’রে তুলেছিল তার বৈশিষ্ট্য-অনুযায়ী। আমরা যদি পুরুষোত্তমকে না চাই, তাহ’লে নানা জিনিসের উপাসনা ক’রে পরমপদ লাভ করতে পারি না। আমাদের চলতে হবে পুরুষোত্তমকে কেন্দ্র ক’রে।
(আলোচনা-প্রসঙ্গে ১৯ই অগ্রহায়ণ ১৩৬০)
শ্রীশ্রীঠাকুর--- যদি এখনও সাবধান না হই , ফিরে না দাঁড়াই, আমাদেরও হয়তো তাই হবে। যখন মানুষের দেওয়ার থাকে না, শুধু নেয়, তখন সে captive(বন্দী) হ’য়ে পড়ে।
আগে পুরুষোত্তমকে কেন্দ্র করে সবকিছু পরিচালনা করার রীতি ছিল। তাই বলত ‘সর্ববদেবময়ো গুরুঃ’। তিনিই প্রভু তিনিই সর্বোত্তম পরিপুরক তাঁকে বাদ দিলে নানা-বাদ প্রধান হয়। মানুষ সুকেন্দ্রিক হ’তে পারে না। ছন্নতা এসে পড়ে। নানা জিনিস ঠেসে ধরে। বুদ্ধদেব যখন এসেছিলেন তখন সাহিত্য, শিল্প, সমাজ, --- সব জাগলো সব দিক দিয়ে। শ্রীকৃষ্ণ যখন এসেছিলেন তখনও তাই হ’য়েছিল। তিনিই ছিলেন সব যা-কিছুর প্রাণ-প্রেরণা । ঐ প্রেরণা সব যা-কিছুতে স্ফুরিত ক’রে তুলেছিল তার বৈশিষ্ট্য-অনুযায়ী। আমরা যদি পুরুষোত্তমকে না চাই, তাহ’লে নানা জিনিসের উপাসনা ক’রে পরমপদ লাভ করতে পারি না। আমাদের চলতে হবে পুরুষোত্তমকে কেন্দ্র ক’রে।
(আলোচনা-প্রসঙ্গে ১৯ই অগ্রহায়ণ ১৩৬০)
Post a Comment